২০১১ সালে সামাজিক নেটওয়ার্ক ওয়েবসাইট ফেসবুক ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে। আর এর পরিবর্তনের ধারাও চোখে লাগার মতো। ইন্টারফেস এবং নতুন নতুন ফাংশনের পরিবর্তনের ধারাবাহিক প্রকাশনা দেখানো হলো।
১০ জানুয়ারী
ফেসবুক নতুন প্রোফাইল পদ্ধতি চালু করে যার মাধ্যমে ছবি গ্যালারীসহ বেশ কিছু পরিবর্তন দেখা যায়
২৬ জানুয়ারী
মিশরে ফেসবুক ব্যান করা হয়।
১০ ফেব্রুয়ারী
ফেসবুক পাতা রিডিজাইন করা হয়। এই পাতা অনেকটা প্রোফাইল এর মতো করা হয়।
২৭ ফেব্রুয়ারী
ফেসবুক লাইক বাটন অনেকটা শেয়ার বাটনের মতো কাজ করে। এতে করে ফেসবুক থেকে ওয়েবসাইটগুলো ভাল ট্রাফিক পাওয়া শুরু করে।
৩১ মার্চ
প্রোফাইল কে ফেসবুক পাতায় কনভার্ট করার ব্যবস্থা করা হয়।
৬ জুলাই
ফেসবুক সদস্যরা স্কাইপে ভিডিও চ্যাটিং করার সুবিধা পায়।
২৩ আগস্ট
নতুন ধারার নিরাপত্তা ব্যবস্থা চালু করে ফেসবুক। প্রতিটি স্ট্যাটাসের আলাদা অনুমোদন ব্যবস্থা চালু হয়।
১৪ সেপ্টম্বের
সাবক্রাইব বাটন চালু হয় যার মাধ্যমে বন্ধুদের কারো স্ট্যাটাস দেখা না দেখার ব্যবস্থা করা যায়।
২১ সেপ্টেম্বর
বড় ধরনের পরিবর্তন আনে ফেসবুক। চ্যাটিং এ গুরুত্বপূর্ণ এবং কম গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের আলাদা ভাবে প্রকাশ করা যায়। তাছাড়া চ্যাটিং লিস্ট নির্ধারণও করা যায়। টিকার পদ্ধতির প্রচলনের মাধ্যমে রিয়েটাইম আপডেট দেখার সুবিধা যুক্ত হয়। অনেকে অবশ্য এটিকে নিরাপত্তার বাধা মনে করেন।
২২ সেপ্টেম্বর
ফেসবুক টাইম লাইন চালু করে যার মাধ্যমে সময়ানুসার তথ্যগুলো প্রকাশিত হয়।
১০ অক্টোবর
অফিসিয়াল আইপ্যাড এপ্লিকেশন চালু
৬ ডিসেম্বর
অফিসিয়াল টাইমলাইন চালু
তথ্যসূত্র এবং ছবিঃ ম্যাশেবল
http://banglamdfarid-com.webs.com/